mobile diye income সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যাটিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুললেই বোনাস পাবেন ২৫ হাজার টাকা

 mobile diye income সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যাটিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুললেই বোনাস পাবেন ২৫ হাজার টাকা





 অনলাইনে ইনকাম » মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সহজে অনলাইনে টাকা ইনকাম – বাস্তব? 

মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সহজে অনলাইনে টাকা ইনকাম – বাস্তব? প্রকাশিতঃ মার্চ 3, 2024 তারিখে, লিখেছেনঃ অর্ণব মান্না 4/5 - (13 জন রেটিং করেছেন) গুগলে ইনকামের অ্যাপ সার্চ করলে অনেক অ্যাপের খোঁজ পাওয়া যায়। 

সার্চ রেজাল্টে ওই সমস্ত অ্যাপের নিজস্ব ওয়েবসাইট যেমন উঠে আসে তেমনি বিভিন্ন থার্ড পার্টি ব্লগ বা ওয়েবসাইটও উঠে আসে যেখানে ওই সমস্ত অ্যাপের মাধ্যমে ইনকামের বিষয়টা প্রচার করা হয়। অনেক সময় সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদেরও ওই সমস্ত অ্যাপ প্রমোট করতে দেখা যায়।

start video 



 কিন্তু কথা হচ্ছে ঐ অ্যাপগুলো সম্পর্কে খুব কম পরিশ্রমে মোটা টাকা ইনকামের যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় তা কতটা সত্যি বা বাস্তবসম্মত? সে বিষয়েই বিস্তারিত আলোচনা করব আজকের এই নিবন্ধে। সূচীপত্র দেখান স্মার্টফোনের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম আমাদের জীবনে আর কিছু থাকুক বা না থাকুক, পকেটে একটা স্মার্টফোন আর তাতে চালু নেট কানেকশন প্রায় সবারই থাকে।

 আর এই নেট কানেকশন সহ একটা স্মার্টফোনকে আমাদের প্রতিদিনের জীবনে বিভিন্ন রকম কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে আধুনিক যুগের এক ব্রহ্মাস্ত্রের মতোই বলা যায়। ভিডিও কল, ওয়েব ব্রাউজিং, অসীম ভিডিও কন্টেন্ট উপভোগ, গেমিং, ইমেল, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার, রিচ মেসেজিং, ব্যাংকিং, শপিং ইত্যাদির পাশাপাশি এর মাধ্যমে আয়-ও করা যায়। হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন, আয়-ও করা যায়, তবে এভাবে আয়ের ব্যাপারটা একটু ট্রিকি।

 আয় বাদে অন্য সব ক্ষেত্রে সাধারণত এক একটা অ্যাপ ব্যবহার করেই কাজগুলো সম্পাদন করা যায়। কিন্তু একই রকম ভাবে এক-দুটো বিশেষ ‘ইনকামের অ্যাপ’ ব্যবহার করে খুব সহজে কোটি কোটি টাকা আয় করার কথা ভেবে বসলে নিরাশা ছাড়া আর কিছুই জোটেনা! তবে স্মার্টফোন আর ইন্টারনেট ব্যবহার করে ইনকামের বিষয়টা পুরোপুরি ভুল-ও নয়…।

 অনলাইনে জেনুইন উপায়ে কিভাবে ইনকাম করা যায়? অনলাইনে বা স্মার্টফোনের মাধ্যমে জেনুইন উপায়ে ইনকাম করার কিছু রাস্তা নিশ্চই আছে। ব্লগিং, ভ্লগিং, পডকাস্টিং, ফ্রিল্যান্সিং, অ্যাফিলেট মার্কেটিং, টিউটরিং, ই-কমার্স ইত্যাদির মতো বিবিধ উপায় অনুসরণ করে ঘরে বসেই মোটা টাকা ইনকাম করা থিওরিটিক্যালি সম্ভব। তবে এসব ক্ষেত্রে ইন্টারনেট সহ স্মার্টফোন শুধুমাত্র একটা টুল হিসাবে কাজ করে। ইনকাম করতে আসলে প্রয়োজন পড়ে নিজের অর্জিত কিছু স্কিল। 

আর ঠিকমতো রাস্তায় এগোলে এবং লেগে থাকলে এসব ক্ষেত্রে নিজের সমস্ত প্রয়োজন মেটাবার মতো আয় করাও সম্ভব হয়। 

অনলাইনে আয়ের সমস্যা অনলাইনে ইনকাম করতে হলে আমাদের গতানুগতিক শিক্ষার থেকে আলাদা ও নতুন কিছু শেখার বা স্কিল তৈরি করার দরকার পড়ে। আর সেসব আয়ত্ত করে এক্ষেত্রে সফল হওয়াটা বেশ কঠিন হয়ে যায়। তাছাড়া অনেকটা সময় ধরে বিনা রিটার্নে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে গেলে তবেই একটা সময় পরে আয়ের মুখ দেখা যায়। 

আরও পড়ুনঃ  মাইনের টাকায় এই 7 টা কাজ আবশ্যিক। #4 সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ আবার এটাও ঠিক যে অনেকের ক্ষেত্রে কিন্তু এইসমস্ত উপায়ে ইনকামের সব প্রচেষ্টা বিফলেই যায়। বিভিন্ন কারণে শত চেষ্টা সত্ত্বেও তারা এই রাস্তায় ইনকামের তালাটা খুলতে কোনোদিনই সক্ষম হয়না।

 তাই এই রাস্তা সবার জন্য প্রযোজ্য হয়না বা সবাই ধরতে চায়না। অনলাইনে ইনকামের শর্টকাটঃ মোবাইল অ্যাপ অনলাইনে ইনকাম করা জটিল হলেও এভাবে ঘরে বসে মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে ইনকামের প্রলোভনটা ত্যাগ করা খুবই কঠিন হয়ে যায়। আর সেখান থেকেই খোঁজ শুরু হয় শর্টকাটের। আর এই শর্টকাট মানেই হচ্ছে স্মার্টফোন থেকে ‘ইনকামের’ বিভিন্ন অ্যাপ যেখানে বিভিন্ন রকম ছোটখাটো টাস্ক কমপ্লিট করে কিংবা রেফার করার মাধ্যমে ইনকাম করার ‘সুযোগ’ পাওয়া যায়(?)।

 এই ধরণের অ্যাপে ইনকাম হয় কি না হয় সে ব্যাপারে পরে আসছি। তবে একদিকে মানুষের অসহায়তা ও অজ্ঞতা আর অন্যদিকে লোভ ও শর্টকাট রাস্তা ধরার প্রবণতাকে কাজে লাগিয়ে কিছু কিছু কোম্পানি তাদের এইসমস্ত ‘ইনকামের’ অ্যাপ নিয়ে হাজির হয় এবং প্রতিশ্রুতি দেয় সহজ কাজ করে মোটা টাকা ইনকামের। 

কিন্তু তাদের দাবীর সাথে বাস্তব কতটা মেলে এবং এই ধরণের অ্যাপ থেকে কতটা ইনকাম করা যায় চলুন সেটাই খুঁজে দেখা যাক।

 অনলাইনে সহজে ‘ইনকামের’ জনপ্রিয় কিছু স্মার্টফোন অ্যাপ সহজ কাজের বদলে ইনকামের প্রতিশ্রুতি দেয় এই ধরণের সুপরিচিত কিছু স্মার্টফোন অ্যাপ হল, টাস্কবাকস সোয়াগবাকস এমসেন্ট ওয়াইসেন্স রোজ ধন ইত্যাদি। এগুলো বাদে আরও অনেক উদাহরণ আছে। তবে এই ধরণের অ্যাপগুলো উনিশ-বিশ ঐ একই রকম হয়। 

এই অ্যাপগুলোয় কী করতে হয়? এই ধরনের অ্যাপ গুলোয় মোটামুটি যে ধরনের কাজের বিনিময়ে ইনকামের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় সেগুলো হলো, সার্ভেঃ বিভিন্ন বিষয়ের উপর সার্ভে সম্পূর্ণ করতে হয়। বিভিন্ন ধরনের টাস্কঃ বিবিধ অ্যাপ ইনস্টল থেকে শুরু করে অ্যাকাউন্ট বানানো, ভিডিও দেখা, সময় কাটানো, কেনাকাটা করা, গেম খেলা, বিশেষ লেভেল ক্রস করা, কুইজ খেলা, সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট টাস্ক কমপ্লিট করতে হয়। 

রেফার করাঃ অন্য সম্ভাব্য ব্যবহারকারীদের অ্যাপ রেফার করতে হয়। এভাবে রেফার করার মাধ্যমে কমিশন পাওয়ার সিস্টেম অবশ্য এই ধরনের অ্যাপের পাশাপাশি অনেক বড় বড় নামজাদা কোম্পানির জেনুইন অ্যাপেও থাকে। 

আয় কিভাবে হয়? অ্যাপ গুলোর প্রতিশ্রুতি মতো, উপরে উল্লিখিত বিভিন্ন ধরনের কাজগুলো করার বদলে রিওয়ার্ড স্বরূপ টাকা, কয়েন বা পয়েন্ট অ্যাপের মধ্যেই জমা হতে থাকে। আর জমতে জমতে যখন তা পে-আউটের ন্যূনতম থ্রেসহোল্ড ছোঁয় তখন রিডিম করে অ্যাপ ভেদে বিভিন্ন ধরনের গিফট কার্ড (যেমন অ্যামাজন পে) পাওয়া যায় কিংবা কিছু ক্ষেত্রে ওয়ালেট বা ব্যাংক ট্রান্সফারও করা যায়। সমস্যাটা কোথায়? প্রতিশ্রুতি মতো সবকিছু ঠিকঠাক চললে বিষয়টা মন্দ নয়।

 কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই অ্যাপ গুলোয় যা প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় সেগুলো পুরোপুরি সত্যি হয় না। ওগুলো ব্যবহার করতে গিয়ে প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবের মধ্যে অনেকটা ফারাক দেখা যায়। তাছাড়া কিছু কিছু টেকনিক্যাল সমস্যা এবং কিছু সন্দেহজনক নীতি পুরো বিষয়টাকে আরও ধোঁয়াশায় ঢেকে দেয়। আর কিছু ক্ষেত্রে অ্যাপ ঠিকঠাক হলেও আয় এত নগন্য হয় যে সেটাকে ইনকাম হিসাবে ধরাই যায়না! আরও পড়ুনঃ  অনলাইনে ইনকামের 12 অপ্রিয় সত্য যেগুলোর ব্যাপারে কেউ বলে না! এই সমস্ত অ্যাপগুলোর ব্যাপারে সাধারণ ব্যবহারকারীদের রিভিউ কী বলে? অ্যাপ গুলো আসলে বাস্তবে কী রকম, কী ধরনের আয় হয় বা এগুলো ব্যবহার করতে গিয়ে কী কী ধরনের সমস্যায় পড়তে হয় সেগুলো অ্যাপ স্টোরের রিভিউ সেকশন এবং কিছু থার্ড পার্টি রিভিউ ওয়েবসাইট যেমন মাউথশাট ডট কমে এই সমস্ত অ্যাপের রিভিউ পেজে গেলেই বুঝতে পারা যায়।

 এই সমস্ত রিভিউ পেজে সাধারণ ব্যবহারকারীদের ফ্রাস্টেশনে ভরা রিভিউ গুলো পড়লেই বাস্তবের পুরো ছবিটা অনেকটাই পরিষ্কার হয়ে যায়। অ্যাপ গুলোর বিরুদ্ধে লেখা শয়ে শয়ে নেগেটিভ রিভিউ থেকে যে কটা কমন সমস্যার কথা উঠে আসে সেগুলো হলো, খুব কম আয় অনেক ব্যবহারকারীকে কমপ্লেন করতে দেখা যায় যে অ্যাপগুলোর টাস্ক বা সার্ভে করতে যে পরিমাণ সময় এবং এফোর্ট লাগে সেই অনুপাতে আয় খুবই কম হয়। বিভ্রান্তিকর অ্যাড অনেক সময়েই অ্যাপগুলোর মার্কেটিং মেটেরিয়ালে আয়ের বিষয়টাকে অযাচিতভাবে অনেক ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রচার করা হয়।

  সার্ভে ডিসকোয়ালিফিকেশন সার্ভে করার ক্ষেত্রে কখনো কখনো অনেকটা সময় ব্যয় করে অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পরে সেই সার্ভে থেকে ডিসকোয়ালিফাই করে দেওয়া হয় এবং পুরো এফোর্ট-টাই বিফলে যায়।

 সফটওয়্যার বাগ (নাকি ইচ্ছাকৃত?) অনেক ক্ষেত্রে অ্যাপের কিছু কিছু বাগ বা সমস্যা থাকায় অ্যাপ ব্যবহার করতে অসুবিধা হয় এবং আয়ের ওপরও প্রভাব পড়ে। এই সমস্যাগুলোর মধ্যে যেমন টাস্ক কমপ্লিট করার পর রেজিস্টার না হওয়ার মতো ঘটনা থাকে তেমনি অনেক সময় টাস্ক কমপ্লিট করার পর অ্যাকাউন্টে রিওয়ার্ড ক্রেডিট না হওয়ার মতো ঘটনাও থাকে। টাকা উইথড্র করার আগের সন্দেহজনক কিছু প্রয়োজনীয়তা অনেক অনেক টাস্ক কমপ্লিট করার পর যখন পেয়াউটের থ্রেসহোল্ড ছোঁয় আর পেআউট করতে যাওয়া হয় তখন দেখা যায় যে আরও অতিরিক্ত কিছু রিকোয়ারমেন্ট ফুলফিল করলে তবেই টাকা তুলতে পাওয়া যায়।

 পে আউট করার পর টাকা আটকে যাওয়া অনেক সময় দেখা যায় পেআউট প্রসেস করার পর সেটা প্রসেসিং ফেজেই আটকে যায় এবং টাকা ওয়ালেট বা অ্যাকাউন্টে পৌঁছায়-ই না। বিনা কারণে অ্যাকাউন্ট ব্লক অনেক সময় অজানা কোনো কারণে জমা টাকা সহ অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দেওয়া হয়। 

ফোনে মাত্রাতিরিক্ত পারমিশনের প্রয়োজনীয়তা অ্যাপগুলো ফোনে ইন্সটল করার সময় অনেক সময় বাধ্যতামূলক অনেকগুলো পারমিশন চায়। আর অতিরিক্ত পারমিশন দেওয়ার ক্ষেত্রে নিজের ফোনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য লিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর পজিটিভ? রিভিউ থেকে এতক্ষন সবকটা নেগেটিভ দিক তুলে ধরলেও রিভিউতে পজিটিভ কথা যে একেবারেই থাকে না এমনটা কিন্তু নয়। হতে পারে এগুলোর মধ্যে কোনোটা হয়তো বা ঠিকঠাক-ই কাজ করে। কিংবা হতে পারে কিছু ব্যবহারকারীর জন্য বা কিছুটা সময়ের জন্য অন্তত এগুলো ঠিকঠাক-ই কাজ করে। কিন্তু পুরোপুরি ভাবে এগুলোকে বিশ্বাস করা যায় না। কারণ তাহলে ওই নেগেটিভ রিভিউগুলো আসতো না।

 আর আরও একটা বিষয় হচ্ছে, আজকের দিনে পজিটিভ রিভিউ কিংবা ভালো রেটিং পয়সা দিয়েও কিনতে পাওয়া যায়! রেফারাল ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে অনেক সময় রেফারাল লিংক শেয়ারের মাধ্যমে বেশ ভালই ইনকাম করে শো-অফ করে থাকে।

 সাধারণত ঐ ইনকাম প্রকৃত টাস্ক কমপ্লিট করার মাধ্যমে হয়না। ইন্টারনেটের যে কোনো প্ল্যাটফর্মে যাদের ফলোয়ার থাকে তাদের জন্য এই রেফারেল ইনকামটা উল্লেখযোগ্য হলেও একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে চেনাজানা গুটিকয় লোকের মধ্যে অ্যাপ ইন্সটল করিয়ে বেশিদূর যাওয়া সম্ভব হয় না। 

 আরও পড়ুনঃ  চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে আয় করার 5 উপায়।

 #2 আমার সবথেকে প্রিয় পর্দার পিছনের ঘটনা এই ধরনের অ্যাপ গুলোর মধ্যে কোনোটা যদি জেনুইন-ও হয় সেক্ষেত্রেও ভেবে দেখার যে এ ধরনের সহজ সহজ টাস্ক করার জন্য ওরা টাকা দেবে কেন? এই অ্যাপ গুলো আসলে অন্য বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে সার্ভে এবং আরও টাস্কের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহের কাজ করে এবং কিছু ক্ষেত্রে অ্যাপ ইন্সটল বা ব্যবহার বাড়াতে সাহায্য করে। আর ওই সব কাজের বদলে ওরা যা টাকা পায় তার খুব সামান্য অংশ টাস্কের রিওয়ার্ড হিসাবে দেয়(?)। 

কিন্তু এই কাজগুলো যেখানে অর্গানিকালি হওয়ার কথা সেখানে টাকার বিনিময়ে হওয়ায় সেগুলোর কার্যকারিতা কমে যায়। 

ফলে যে থার্ড পার্টি কোম্পানি আসলে টাকা ব্যয় করে সে ঠিকমতো রেজাল্ট না পেলে অনেক সময় ঐ ইনকামের অ্যাপ ঠিকমতো পেমেন্ট পেতে পারেনা এবং ব্যবহারকারীকেও তার ভাগ দিতে সক্ষম হয়না। ইনকামের বিষয়টা আদর্শ পরিস্থিতিতে এটাই হওয়ার কথা, সে কম বা বেশি যেমনই হোক না কেন। 

কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ব্যাকগ্রাউন্ডে আসলে কি হয় সেটা জানার কোন উপায়-ই ব্যবহারকারীর থাকে না। ফলে আসলে অ্যাপের কোম্পানি কত পায় আর তার কত ভাগ দেয় বা দিতে চায়না সেটা জানা যায়না। 

আর জানা যায়না কাজ উশুল করিয়ে নেওয়ার পর ছলে বলে ল্যাং মারা হয় কিনা…! যাইহোক, মোদ্দা কথা হচ্ছে এক্ষেত্রে সব ঠিক চললেও আয়ের সুযোগ যৎসামান্য, আর যদি গোড়ায় কোনো গলদ থাকে তাহলে তো পুরো লবডঙ্কা! শেষ কথা পৃথিবীতে কোনো কিছু ফ্রিতে পাওয়া যায় না, আর বড় কিছু চাইলে তা পাওয়া কখনোই সহজ হয় না। 

নেগেটিভ দিকটা ছেড়ে দিলেও এবং এই ধরনের সস্তার রোজগেরে কোনো অ্যাপ ১০০% জেনুইন হলেও দু দশ টাকা ইনকাম করার জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যয় করার আসলে কোনো মানে হয় না। এই কাজগুলো করে কোনো পার্সোনাল গ্রোথ হয় না এবং সব থেকে বড় কথা হচ্ছে এই বেকার কাজগুলো করতে গিয়ে জীবনের সব থেকে দামী জিনিস সময়ের ভীষণ রকম অপচয় হয়। 

এই ধরনের যেকোনো অ্যাপে যে পরিমাণ এফোর্ট ও সময় ব্যয় হয় সেই একই এফোর্ট ও সময় অন্য যেকোনো ক্ষেত্রে ব্যয় করলে অনেক বেশি ইনকামের সুযোগ পাওয়া যায়। 

এমনকি অনলাইনে ইনকাম করার ইচ্ছে থাকলে নিবন্ধের শুরুতে উল্লিখিত জেনুইন উপায়গুলোর মধ্যে যেকোনো একটা বেছে নেওয়া কঠিন হলেও অনেক বেশি যুক্তিযুক্ত। আরও পড়তে চাইলে: গুগলে অ্যাডের মাধ্যমে জালিয়াতি।

 আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা অনলাইনে ইনকামের 12 অপ্রিয় সত্য যেগুলোর ব্যাপারে কেউ বলে না! শেয়ার ট্রেডিং শুরু করার ইচ্ছে? এগুলো না জেনে নিলে… টাকা বাঁচানোর বা বেশি সঞ্চয়ের 20 টা উপায়। #6 সবথেকে… শেয়ার বাজারের উপর খবরের প্রভাব কিভাবে ও কতটা পড়ে? অনলাইনে ইনকাম করতে প্রয়োজনীয় 6 টি স্কিল বা দক্ষতা… বিভাগ সমূহঅনলাইনে ইনকাম আইপিও সম্বন্ধে যা কিছু বিনিয়োগকারীদের না জানলেই নয়…। শেয়ার বাজারের উপর খবরের প্রভাব কিভাবে ও কতটা পড়ে? মন্তব্য করুন মন্তব্য নামইমেইলওয়েবসাইট পরবর্তিতে ব্যবহারের জন্য আপনার নাম, ইমেইল ঠিকানা এবং ওয়েব ঠিকানা এই ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুন। 

এগুলোও পছন্দ হতে পারে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে টাকা বাঁচানোর 20 টি গোপন উপায় ডেবিট কার্ড ও ক্রেডিট কার্ডের মধ্যে পার্থক্য কী? কোনটা বেশি ভালো? শেয়ার বাজারে ভালো শেয়ার চেনার উপায় প্রথমবার বিনিয়োগের জন্য ফ্লেক্সি পার্সোনাল লোন। খুব সহজে ১ মিনিটে যখন খুশি যেমন খুশি টাকা পান। অনলাইনে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডে কেনাকাটার সময় ব্যাংকের তরফ থেকে সরাসরি 10% ছাড়ের উপরে আরও 10% পর্যন্ত এক্সট্রা ছাড় পেতে… নিফটি ৫০ (Nifty 50) আসলে কী? এটা না জেনে শেয়ার বাজারে নামাই উচিৎ না! 

অ্যামাজন থেকে অবিশ্বাস্য ছাড়ে, খুব সস্তা দামে দুর্দান্ত কোয়ালিটির ব্র্যান্ডেড প্রোডাক্ট বা জিনিস কিনে টাকা বাঁচাবার উপায়। ফলো বা যোগাযোগ করতে চাইলে ফেসবুক টুইটার টেলিগ্রাম ইন্সটাগ্রাম পিন্টারেস্ট হোয়াটসঅ্যাপ ইমেইল সাম্প্রতিক পোস্ট শেয়ার বাজারের উপর খবরের প্রভাব কিভাবে ও কতটা পড়ে? আইপিও সম্বন্ধে যা কিছু বিনিয়োগকারীদের না জানলেই নয়…। 

ক্রেডিট কার্ড হাতে পাওয়ার পরই সত্বর এই ১০ টা কাজ করে না নিলে চাপ আছে! বিনিয়োগে ডাইভারসিফিকেশন কী? কেন? কিভাবে? জানলে বেশ, নয়তো কেস! শর্ট সেলিং-এর সাতকাহন। যখন শেয়ারের দাম কমলেও লাভ হয়…! গুগলে অ্যাডের মাধ্যমে জালিয়াতি। 

আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা নতুন আর্টিকেল সম্পর্কে সবার আগে ই-মেলে আপডেট পেতে চাইলে... ই-মেল অ্যাড্রেস * গুপ্তধন স্প্যাম করেনা! বিষদে জানতে 'গোপনীয়তা নীতি' পড়ে নিতে পারেন। ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কিত ক্রেডিট কার্ড হাতে পাওয়ার পরই সত্বর এই ১০ টা কাজ করে না নিলে চাপ আছে! ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের ২০+ সুবিধা। 

#৫ আমার সবথেকে প্রিয়…! ক্রেডিট কার্ড কত ধরণের হয়? বেশি লাভ পেতে আবেদনের আগেই জানুন! সেরা 9 লাইফটাইম ফ্রি রুপে ক্রেডিট কার্ড। এখন ইউপিআই-তেও ক্যাশব্যাক! ইউপিআই তে ক্রেডিট কার্ড। ইসে সেট কর ডালা তো লাইফ জিঙ্গালালা! ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি কিভাবে হয়? এর থেকে বাঁচবেন কিভাবে…? অনলাইনে কেনাকাটা সম্পর্কিত অ্যামাজনে জিনিসপত্রের দাম কখন এবং কত কম হতে পারে কিভাবে বুঝবেন? অনলাইনে কেনাকাটা করা যখন নেশা হয়ে যায়… অ্যামাজনে কেনাকাটার 10 টা অনৈতিক গোপন কৌশল যা আপনার হাজার হাজার টাকা বাঁচাবে কোন জিনিসগুলো অনলাইনে কেনা সহজ এবং লাভজনক অফলাইনের দোকানের থেকে? অনলাইনে সবথেকে বেশি ছাড়ে গ্রোসারী আইটেম কোথায়, কখন ও কিভাবে পাবেন? অনলাইনে নিরাপদে কেনাকাটা করে সাইবার ক্রাইম বা আর্থিক ক্ষতি থেকে বাঁচার 15 টি টিপস বিভাগসমূহ গোপনীয়তা শর্তাবলী দাবিত্যাগ সাইটম্যাপ সম্পর্কে যোগাযোগ © 2024 গুপ্তধন ডট কম। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত বাঙালী তো? বাংলা ভাষায় আপডেট পেতে এই ব্লগ সাবস্ক্রাইব করে নিজের ভাষার পাশে দাঁড়ান... ঠিক আছেদুঃখিত



©copyright content
আরও পড়ুনঃ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সহজে অনলাইনে টাকা ইনকাম – বাস্তব?


Comments

Popular posts from this blog

মোবাইল দিয়ে অনলাইনে কাজ করে প্রতিদিন ১৫০০ টাকা ইনকাম করুন

mobile diye income সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যাটিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুললেই বোনাস পাবেন ২৫ হাজার টাকা

mobile diye income সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যাটিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুললেই বোনাস পাবেন ২৫ হাজার টাকা